A Tale of Two Cities Bangla Summary | 1st to last Right Here

A Tale of Two Cities Bangla Summary

সময়টি ১৭৭৫ সাল, ইংল্যান্ডে তখন রাজা জর্জ ৩য় এবং ফ্রান্সে রাজা লুই ১৬তম এর শাসনকাল । এসময় ব্রিটেন ও প্যারিসের সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না । ঘটনার শুরুতে আমরা দেখতে পাই টেলসন ব্যাঙ্কের পক্ষে কাজ করা একজন লোক নাম জেরি ক্রাঞ্চার , জারভিস লরিকে একটি জরুরী বার্তা দেয়ার জন্যে ডোভার মেইল কোচটি থামায় । সেই বার্তায় লরিকে জানানো হল সে যেনো ডোভারে একজন যুবতী মেয়ের জন্যে অপেক্ষা করে । সে তখন তাকে একটি রহস্যময় জবাব দেয়, যাতে বলা হয়েছে, “জীবন ফিরে পেয়েছে”।

ডোভারে লরি একজন যুবতী মেয়ের (লুসি ম্যানেট) সাথে দেখা করে । যুবতী মেয়েটির পিতা ছিলেন একজন ডাক্তার এবং মেয়েটি নিজেকে পিতৃহারা মনে করত । সে তাকে খবর দেয় যে তার পিতাকে ফ্রান্সে পাওয়া গিয়েছে । লরি তখন তাকে ফ্রান্সের প্রত্যন্ত অঞ্চল এনটোইনে বিপ্লবী আর্নেস্ট দেফার্জ ও তার স্ত্রীর কাছে নিয়ে যায় । যারা তার পিতাকে তাদের সড়াইখানার চিলেকোঠায় লুকিয়ে রেখেছিল । দীর্ঘ ১৮ বছর বাস্তিল দূর্গে নিজ পেশা বাদ দিয়ে জুতা সেলাই করেছেন । ফলে তার পুর্বের সব কিছু ভুলে গিয়েছেন । লরি তাকে জানায় একমাত্র লুসির ভালোবাসা ও সেবাযত্নই পারে ড. আলেক্সান্দ্র ম্যানেটকে তার পূর্বের স্মৃতিশক্তিওতে ফিরিয়ে আনতে । এবার আমরা একটু এগিয়ে ১৭৮০ সালের ইংল্যান্ডে চলে আসি । চার্লস ডারনে নামক একজন ফরাসী যুবকের উপর ইংরেজ রাজার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগ আনা হয়েছে । তার বিরুদ্ধে প্রধান সাক্ষী হল তার বন্ধু জন বারসাদ ও রজার ক্লাই নামক দুইজন গুপ্তচর । A Tale of Two Cities Bangla Summary

একজন বিখ্যাত আইনজীবী স্ট্রাইভার তার পক্ষে মামলা লড়ছিলেন । তবে তার অকর্মন্য সহকারী সিডনী কার্টনের কারনেই সে মামলা থেকে খালাস পেয়ে যায় । সে কোর্টকে যুক্তি দেখায় সে আর চার্লস দেখতে একই রকম । ফলে মামলা দুর্বল হয়ে যায় । লুসি ম্যানেট ও তার পিতা ডা. ম্যানেট কোর্টে সিডনী কার্টনের মামলা লড়ে যাওয়া পর্যবেক্ষণ করেছিলেন । সে রাতেই কার্টন তাদের মক্কেল চার্লস ডারনেকে একটি ঝরনার পাশে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে লুসির মত মেয়ের সহানুভূতি পেলে কেমন লাগবে ।

এদিকে ফ্রান্সে মারকুইস এভরেমন্ড গিয়েছিলেন রাজার সাথে দেখা করতে । রাজা সময় না দেয়ায় রাগ করে বেরিয়ে যান মারকুইস এভরেমদে এবং রাস্তায় তার ঘোড়ার গাড়ির নিচে চাপা পড়ে একটি শিশু নিহত হয় । এতে তার মাঝে একটুও অনুশোচনা কাজ করেনি বরং সে তার গাড়ি থামিয়ে তাদের নিহত শিশুর পিতার দিকে একটা সোনার মুদ্রা ছুড়ে দেয় । সেখানেই তার সাথে দেখা হয় বিপ্লবী মসিয়ে দেফার্জ এর সাথে । তার কথা শুনে মজা পেয়ে, তার দিকেও সে একটা মুদ্রা ছুড়ে দেয় । গাড়ি ছেড়ে দিলে সে তার মুদ্রাটি জানালা দিয়ে ছুড়ে মারে এবং উধাও হয়ে যায় । বাড়ি ফেরার পথে একজন শ্রমিক তার ঘোড়ার গাড়ির দিকে হা করে তাকিয়ে ছিল । পরে তাকে জিজ্ঞাসা করলে জানায়, ঘোড়ার গাড়ির গায়ে একজন ভুতের মত লোক ঝুলে ছিল । যাই হোক তাদেরকে সাবধান হতে বলে বাড়ি ফিরে আসে মার্কুইস এভরেমন্ড । A Tale of Two Cities Bangla Summary

বাড়ি ফিরে তার ভাতিজা চার্লস ডারনে ওরফে চার্লস এভরেমন্ড এর অপেক্ষায় থাকেন । ডিনারের সময় চার্লসের আগমন ঘটে । সে তাকে লন্ডন থেকে ফিরতে দেরির কারন জানতে চায় । সে তার উপর দিয়ে যাওয়া বিপদের কথা জানায় । তাকে আরো বলে, এভরেমন্ড পরিবারের উচিত তাদের গরীব প্রজাদের কাছে ক্ষমা চাওয়া । চার্লস যখন জমিদারীর মালিক হবে সে তাদের সকল সম্পদ প্রজাদের মাঝে দান করে দেয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করে । দুজনের মাঝে নানা তিক্ত কথার মাধ্যমে তাদের খাওয়া শেষ হয় । সকালে মারকুইস এভরেমন্ড এর মৃতদেহ পাওয়া যায় । বুকে গেথে থাকা ছোরায় লিখা ছিল, একে তাড়াতাড়ি কবরে পাঠিয়ে দাও- জ্যাক । A Tale of Two Cities Bangla Summary

More Read: Jane Eyre

বছরখানেক পরের কথা । চার্লস ডা. ম্যানেটের সাথে দেখা করে, লুসির প্রতি তার ভালবাসার কথা জানায় । ডা. ম্যানেট তার মেয়ের সুখের জন্যে তার পরিচয় জানতে চায়নি । বিয়ের দিন সকালে সে তার আসল পরিচয় জানালে ডা. ম্যানেটের মাথায় যেনো আকাশ ভেঙ্গে পড়ে । একবার ভেবেছিলেন সে বিয়ে ভেঙ্গে দেয় । কিন্তু তার মেয়ের কথা চিন্তা করে, মনের দূঃখ সয়ে যান । একই সময়ে (বিয়ের আগে) সিডনী কার্লটনও লুসির সাথে দেখা করতে আসে । তার ভালবাসার কথা জানালে, লুসি তাকে সুস্থ ও সৎ জীবন যাপনের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে । লুসির সহানুভূতিপূর্ণ কথা শুনে সে কেঁদে ফেলে । এক পর্যায়ে লুসিও কেঁদে ফেল । সে লুসিকে জানায় যেহেতু তার মনে সিডনীর জন্যে সহানুভূতি ও ভালোবাসা আছে, সে একদিন না একদিন তার প্রতিদান দিবেই ।

রজার ক্লাই নামের যে গুপ্তচর চার্লসের বিরুদ্ধে সাক্ষ দিয়েছিল, জানাজার মিছিলে জেরি ক্রাঞ্চার ঢুকে যায় এবং তার লাশ চুরি করে । অন্যদিকে জন বারসাদকে এনটোইনে দেফার্জের পানশালায় দেখা যায় । সে আসলে গোপনে তাদের উপর গোয়েন্দাগিরির কাজ করছিল । আর ডা. ম্যানেট এর আবার স্মৃতিবৈকল্য হয় । নয় দিন পর তিনি তার স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসেন । ডারনের সাথে সিডনী কারটন দেখা করে পুনরায় তার বন্ধু হতে চায় । ডারনে তার কথা শুনে অবাক হয় ।

১৭৮৯ সাল । প্যারিসে কৃষক ও শ্রমিকেরা বাস্তিল দুর্গ আক্রমণ করে ও ফরাসি বিপ্লব শুরু হয় । তাঁরা অভিজাতদের যেখানে পাচ্ছিল ধরে ধরে রাস্তায় নিয়ে হত্যা করছিল । এভরেমন্ড এস্টেটে গ্যাবেল নামে একজন কর্মচারী ছিল । তাকে জেলে ঢোকানো হল । তিন বছর পরে, তাকে উদ্ধারের জন্য, সে চার্লস ডারনেকে চিঠি লিখে । নিজের লোকের এমন ভয়ংকর বিপদ দেখে সে সাথে সাথেই ফ্রান্সের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। A Tale of Two Cities Bangla Summary

ফ্রান্সে পৌছানোর পর তাকে একজন দেশত্যাগী হিসেবে বিপ্লবীরা গ্রেফতার করে । সেখানে তাকে এক বছর তিন মাস কারাবরন করার পর তার বিচারকাজ শুরু হয় । তাকে উদ্ধারের জন্যে ডা. ম্যানেট ও তার মেয়ে লুসি সেখানে চলে যায় । ডা. ম্যানেট বিপ্লবীদের মাঝে তার প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে চার্লস ডারনেকে কারামুক্ত করার চেষ্টা করেন । ডারনে খালাস পায় ঠিকই কিন্তু সে রাতেই তাকে অন্য একটি মামলায় আবার গ্রেফতার হতে হয় । এবার তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে দেফার্জ ও তার প্রতিশোধপরায়ণ স্ত্রী । সিডনী কারটন প্যারিসে আসেন এবং চার্লসকে মুক্ত করার জন্যে জন বারসাডের সাহায্য নেন । জন বারসাডের নতুন একটা পরিচয় আবিষ্কার হয় । সে হল লুসির মেইড মিস প্রসের হারিয়ে যাওয়া ভাই ।

ডারনের বিচারকার্যের সময় দেফার্জ আদালতে একটি চিঠি উপস্থাপন করে । এই চিঠিটি জনাব ম্যানেটের পুরনো জেলের কামরায় পাওয়া গিয়েছিল । এই চিঠির মাধ্যমে জানা যায় কেন তাকে আঠারো বছর জেলে থাকতে হয়েছিল । চিঠি থেকে জানা যায় এভরেমন্ডরা দুই ভাই তার সাথে দেখা করেছিল একটি ধর্ষিতা মেয়েকে চিকিৎসা করানোর জন্যে । তাদের দুই ভাইয়ের একজন তাকে ধর্ষণ করে ও গায়ে ধারালো বস্তু দিয়ে আঘাত করে । তারপর ঘটনা জানাজানি হয়ে যাওয়ার ভয়ে তাঁরা ডা. ম্যানেটকে ষড়যন্ত্র করে জেলেখানায় পাঠায় । এই ঘটনা শুনে বিচারকরা ডারনেকে চব্বিশ ঘন্টার মাঝে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন, কারন অপরাধীরা ডারনের পূর্বপুরুষ

সেদিন রাতে সিডনী কার্টন মাদাম দেফার্জের পানশালায় যায় ও তার ষড়যন্ত্রের কথা গোপনে শুনে ফেলে । আসলে মাদাম দেফার্জ পিতা মাতা এভরেমন্ডদের হাতে খুন হয়েছিলেন । প্রতিশোধপরায়ণতা এমন নিচু পর্যায়ে পৌছেছিল যে, সে লুসি ও তার নিষ্পাপ কন্যাকেও কিভাবে ফাসি দেয়া যায়, সেই ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল । কার্টন এই অবস্থা দেখে ডা. ম্যানেট ও তার কন্যাকে তড়িঘড়ি করে লন্ডনে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন । সে আর জন বারসাড রাতে ডারনের সাথে দেখা করে । পোষাক পরিবর্তনের ছুতোয় তাকে অজ্ঞান করে জন বারসাডের মাধ্যমে তাকে বাহিরে পাঠিয়ে দেয় এবং তার জায়গায় সে অবস্থান নেয় ও গিলোটিনের জন্যে সে অপেক্ষা করে । তারপর প্যারিসে অদূরে অপেক্ষারত লুসি ও ডা. ম্যানেট এর সাথে তাকে লন্ডন পাঠিয়ে দেয় । এদিকে মাদাম দেফার্জ লুসিকে হত্যার উদ্দেশ্যে প্যারিসে তাদের বাসায় আসে । সেখানে সে মিস প্রসকে পায়। মিস প্রসের সাথে তার ধস্তাধস্তি হয় । মাদাম দেফার্জ তার নিজের গুলিতে নিহত হয় । জীবনের যে আসলেই মূল্য রয়েছে এটা জেনেই পরের দিন সকালে গিলোটিনের মাধ্যমেই মৃত্যু হয় সিডনী কারটনের । A Tale of Two Cities Bangla Summary

Character of A Tale of Two Cities

Charles Darnay

এই উপন্যাসের নায়ক । Darnay জন্মসূত্রে একজন ফরাসী অভিজাত। ডারনের পরিবারের নাম সেন্ট এভ্র্যামোনডে । সে Aristocracy family তে জন্মগ্রহণ করার পরও তার মনে কোন প্রকার নিষ্ঠুরতা ছিল না।সে সব সময় অসহায়দের কে ভালবাসতো।কিন্তু তার চাচা ছিল নিষ্ঠুর । ডারনে তার চাচা Marquis St. Evrémonde কে ত্যাগ করে ইংল্যান্ডে চলে যান, সেখানে তিনি একজন গৃহশিক্ষক হিসাবে কাজ করেন । A Tale of Two Cities Bangla Summary

Sydney Carton

সিডনি কারটন একজন আইনজীবী । তিনি এ্যালকোহলিক ছিলেন, নেশায় ডুবে থাকতেন । তার জীবনের কোনো উদ্দেশ্য ছিলোনা । লুসি ম্যানেট কে তিনি প্রচন্ড ভালোবাসতেন । ভালোবাসার জন্য তিনি তার নিজ জীবন উৎসর্গ করে দিতে প্রস্তুত ছিলেন । Sydney Carton দেখতে হুবহু Charles Darnay এর মত ছিলেন ।

Lucie Manette

এই উপন্যাসের নায়িকা লুসি ম্যানেট । তিনি ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠা এক তরুণ ফরাসি মহিলা । তার বাবা ড. ম্যানেট । লুসি টেলসন ব্যাংকের ওয়ার্ড হিসাবে বেড়ে ওঠেন । তার ভালবাসার রূপান্তর করার ক্ষমতা আছে যা তার বাবার জীবনে পরিবর্তন এনেছিল । তার ভালোবাসার জন্য সিডনি কারটন এর মধ্যেও পরিবর্তন এসেছিল । লুসি বিয়ে করেছিল এই উপন্যাসের নায়ক, Charles Darnay কে ।

Doctor Alexandre Manette 

তিনি ফ্রান্সের একজন ডাক্তার ছিলেন । তিনি লুসির বাবা । ড. ম্যানেটকে ১৮ বছর বাস্তিল দূর্গে বন্দি করে রাখা হয়েছিল । মুক্তির পর তিনি তার মেয়ে লুসির পরিচর্যায় নতুন জীবন ফিরে পান । A Tale of Two Cities Bangla Summary

Ernest Defarge

প্যারিসের এক মদ শপের মালিক এবং বিপ্লবী । মনসিয়র ডিফার্জ আগে ডাক্তার ম্যানেটের চাকর হিসাবে কাজ করত । ডিফার্জ একজন বুদ্ধিমান এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিপ্লবী নেতা ছিল । ড.ম্যানেটের বাস্তিল দুর্গ থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি তাকে আশ্রয় দেয় ।

Madame Therese Defarge

ম্যাডাম ডিফার্জ, মনসিয়র ডিফার্জ এর স্ত্রী ছিল, তিনি ছিলেন নিষ্ঠুর বিপ্লবী যার অভিজাতদের প্রতি তীব্র ঘৃণা ছিল । তিনি নিরলসভাবে রক্ত-তৃষ্ণার্ত প্রমাণিত, এবং তার প্রতিশোধ নেওয়ার লালসা ছিল । A Tale of Two Cities Bangla Summary

Jarvis Lorry 

জার্ভিস লরি একজন শ্রদ্ধেয় প্রবীণ ভদ্রলোক যিনি টেলসন ব্যাঙ্কের একজন কেরানী । তিনি ডাক্তার ম্যানেটের পুরানো বন্ধু।

Jerry Cruncher 

জেরি হলেন টেলসনস ব্যাঙ্কের পোর্টার এবং জারভিস লরির দেহরক্ষী । তিনি কবর ডাকাত হিসাবে অর্থোপার্জন করেন । প্রার্থনা করার জন্য তিনি তার স্ত্রীকে মারধর করেন ।

Miss Pross

মিস প্রস একজন বলিষ্ঠ ইংরেজ মহিলা যিনি ছিলেন লুসি ম্যানেটের নার্স এবং সঙ্গী । তিনি লুসির একনিষ্ঠ সেবক এবংরক্ষক হিসাবে কাজ করেছেন ।

C.J. Stryver

একজন উচ্চাকাঙ্খী আইনজীবী । স্ট্রাইভার ইংল্যান্ডে ডারনয়ের প্রতিরক্ষা অ্যাটর্নি ছিলেন । তিনি লুসিকে বিবাহের জন্য আগ্রহী ।

Marquis Evremonde

মারকুইস ইভ্রমনোডে একজন অহংকারী এবং নিষ্ঠুর ফরাসি অভিজাত যে নিম্ন শ্রেণীর প্রতি সম্মান দেখায় না । তিনি Charles Darnay এর চাচা ।

Roger Cly

একজন ব্রিটিশ গুপ্তচর ।

John Barsad

একজন ব্রিটিশ গুপ্তচর ।

Gabelle

একজন ফরাসী পোস্টমাস্টার এবং বিপ্লবীরা তাকে বন্দী করে ।